“মুখে উর্দু”: যুদ্ধাপরাধীদের প্রেমে মজেছেন ড. কামাল
নিউজ ডেস্ক
প্রকাশিত: ১৮ ডিসেম্বর ২০১৮

১৯৭১ সালের স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি যুদ্ধাপরাধীদের রাজনৈতিক সংগঠন জামায়াতে ইসলামী। বর্তমানে দেশের রাজনীতিতে দলটির নিবন্ধন নেই। কিন্তু নিবন্ধনহীন এই দেশদ্রোহী দলের জন্য বরাবরের মতো একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও বিএনপির ভালোবাসা প্রদর্শন অটুট রয়েছে।
আসন্ন নির্বাচনে বিএনপি তাদের জন্য ২২টি আসন ছেড়ে দিয়েছে। অথচ যেখানে মুখে মুখে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলা গণফোরামের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ড. কামাল হোসেন বিএনপিকে সাথে নিয়ে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠনের আগে জোড় দাবি করেছিনে যে, তারা জামায়াতকে দূরে রেখেই এগোচ্ছে।
কিন্তু জনগণকে অবাক করে নির্বাচনের মোক্ষম সময় মনোনয়ন বণ্টনের বেলায় ভোল পাল্টে ফেললেন প্রবীণ এই দলছুট রাজনৈতিক নেতা। একটা সময় যে ড. কামাল হোসেন যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে মন্তব্য করতেন, সেই তিনিই বিএনপির সাথে যুক্ত হতে না হতেই যুদ্ধাপরাধী ও তাদের সংগঠনের প্রেমে মজেছেন দৃঢ় ভাবে।
জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের মনোনয়ন বণ্টনের প্রথম দিকে বিএনপির কাছে প্রায় দেড়শ আসন দাবি করেছিল ড. কামাল। কিন্তু বিএনপি নিবন্ধন বাতিল হওয়া জামায়াতে ইসলামীকে দিয়েছে ২২টি আসনে, যেখানে ড. কামালের নেতৃত্বাধীন ঐক্যফ্রন্টের বাকি দলগুলো নেতারা পেয়েছে মাত্র ১৯টি। আর এ ক্ষেত্রে আশ্চর্যজনকভাবে ড. কামালের ওপর জামায়াত প্রীতি ভর করে।
বিএনপির পক্ষ থেকে নিজেদের এমন অবমূল্যায়ণ সত্তেও দেশদ্রোহী সংগঠন জামায়াতের মূল্যায়ণকে ঠায় মেনে নিয়েছে বিনাবাক্যে। আর এ নিয়ে গণমাধ্যম কর্মীরা তার কাছে জানতে চাইলে তিনি ১৯৫২ সালের বাংলা ভাষা আন্দোলনের স্মৃতি ভুলে ‘উর্দু ভাষা’র প্রয়োগ করেন। সাংবাদিকদের ধমক দিয়ে উর্দুতে বলেন, ‘খামোশ’।
ড. কামালের নেতৃত্বে গণমাধ্যম কতোটা নিরাপদ ও স্বাধীন?
প্রতিশ্রুতি ভেঙে দেশের বুদ্ধিজীবী শহীদদের খুনী ও দোসরদের নিয়েই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন ড. কামাল। এ বিষয়ে গণমাধ্যম কর্মীরা (সাংবাদিকরা) জানতে চান তার কাছে। আর এতেই যেনো ড. কামাল হোসেনের আতে ঘা লেগে যায়। তিনি যৌক্তিক প্রশ্নকারী সাংবাদিককে উচ্চস্বরে ধমক দেন। বাঙ্গালী নিরীহ জাতীর ওপর যুগযুগ ধরে শোষণ ও নির্যাতন চালোনো পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা উর্দুতে বলেন ‘খামোশ’ যা বাংলায় (চুপ করো)। সাংবাদিককে হুমকি দিয়ে বলেন, ‘নাম কি তোমার, কোথায় কাজ করো? তোমাকে মনে থাকবে।’
ঘটনার দিন তিনি শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে মিরপুর বুদ্ধিজীবী স্মৃতি সৌধে গিয়েছিলেন বুদ্ধিজীবীদের প্রতি লোক দেখানো শ্রদ্ধা জানাতে। নিবন্ধন বাতিল হওয়া দল জামায়াতকে নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেয়ার বিষয়ে সাংবাদিকদের করা এমন যৌক্তিক প্রশ্নের জবাবে ড. কামাল হোসেন যেভাবে রেগে উঠলেন তাতে দেশ জুড়ে জনসাধারণের মনে একটাই প্রশ্ন ‘কেনো এভাবে রেগে গেলেন কেন তিনি? তাও আবার সাংবাদিকদের ওপর। প্রশ্নটা করে সাংবাদিকরা কি এমন ক্ষতি করেছে তাঁর?’
‘সারাজীবন যাদেরকে মহান মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তি বলে অনেক গালাগাল করলেন হঠাৎ তারাই এখন ড. কামালের প্রাণপ্রিয় বন্ধু হয়ে গেল?’
তিনি যেভাবে রেগে গেলেন, সাংবাদিকদের প্রতি যেসব ভাষা ব্যবহার করলেন এতে সাংবাদিক সমাজে এখন একটাই ভাবনা, বিশেষ করে তার মুখ থেকে উর্দু ভাষায় ‘খামোশ’ শব্দটি যেভাবে উচ্চারিত হয়েছে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার জন্য সত্যি ভীতিকর। জামায়াতকে ছাড়া নির্বাচনে যাওয়ার ঘোষণা দেয়া মানুষটি যখন সেই জামায়াতকে নিয়েই নির্বাচনে যাচ্ছে আর এ বিষয়ে জনগণের পক্ষে জানতে চাওয়ায় সাংবাদিকদের প্রতি ‘খামোশ’ শব্দটি যেভাবে উচ্চারণ করলেন, তাতে তাৎক্ষণিকভাবে রাগের বহিঃপ্রকাশের তুলনায় অন্য কোনো ‘কিন্তু’ থেকে যাচ্ছে এখানে।
মহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জনের মাত্র দুই দিন আগে ১৯৭১ সালের ১৪ই ডিসেম্বর দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান শহীদ বুদ্দিজীবীদেরকে জামায়াত নেতারাই বাসা থেকে উঠিয়ে নিয়ে নির্মম ও নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করেছিল।
আর সেই যুদ্ধাপরাধী জামায়াত নেতাদের অনুসারীদের সাথে হাত মিলিয়ে ড. কামাল শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে আসেন। এখানে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন করেন সাংবাদিক। অথচ ড. কামাল প্রশ্নগুলো করতেই দিলেন না বরং তুচ্ছ তাচ্ছিল্য ভাষায় কথা বললেন সাংবাদিকদের সাথে।
সেদিন ঘটানা যা ঘটেছিল…
সাংবাদিকরা প্রশ্ন করছেন, জামায়াতের নিবন্ধন নাই, অথচ আপনারা জামায়াতের নেতাদের মনোনয়ন দিয়েছেন… তাৎক্ষনিক প্রতিক্রিয়ায় ড. কামাল হোসেন (রেগে) ‘প্রশ্নই আসে না… কত পয়সা পেয়েছো এই প্রশ্নগুলো করার জন্য? কার কার কাছে পয়সা খেয়েছো? তোমাদেরকে জেনে রাখবো… চিনে রাখবো… পয়সা পেয়ে শহীদ মিনারকে অশ্রদ্ধা কর। আশ্চর্য! (প্রচন্ড রেগে) শহীদদের কথা চিন্তা কর… হি: হি: হি: করে আবার হাসো… শহীদদের কথা চিন্তা কর।……… অব্যাহতভাবে সাংবাদিকদের ধমক দিয়ে যাচ্ছিলেন। তবুও একজন সাংবাদিক দৃঢ়তার সাথে একটা প্রশ্ন করতে থাকে… শহীদ বুদ্ধিজীবী পরিবারের সদস্যদের প্রশ্ন হলো যারা বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেছে আপনারা… ড. কামাল হোসেন ওই সাংবাদিককে প্রচণ্ড ধমক দিয়ে থামিয়ে দেন। তিনি প্রথমে বলেন, চুপ করো। তারপর উর্দুতে বলেন খামোশ… তারপর যাবার জন্য পা বাড়িয়ে সাংবাদিককে প্রশ্ন করেন, তোমার নাম কি? কোন পত্রিকা? কোনটা?
সাংবাদিকের পক্ষ থেকে উত্তর আসে যমুনা টিভি। তখন ড. কামাল হোসেন যেতে যেতেই মন্তব্য করেন যমুনা টেলিভিশন… জেনে রাখলাম!’
১৯৭১ সালের স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি যুদ্ধাপরাধীদের রাজনৈতিক সংগঠন জামায়াতে ইসলামী। বর্তমানে দেশের রাজনীতিতে দলটির নিবন্ধন নেই। কিন্তু নিবন্ধনহীন এই দেশদ্রোহী দলের জন্য বরাবরের মতো একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও বিএনপির ভালোবাসা প্রদর্শন অটুট রয়েছে।
আসন্ন নির্বাচনে বিএনপি তাদের জন্য ২২টি আসন ছেড়ে দিয়েছে। অথচ যেখানে মুখে মুখে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলা গণফোরামের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ড. কামাল হোসেন বিএনপিকে সাথে নিয়ে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠনের আগে জোড় দাবি করেছিনে যে, তারা জামায়াতকে দূরে রেখেই এগোচ্ছে।
কিন্তু জনগণকে অবাক করে নির্বাচনের মোক্ষম সময় মনোনয়ন বণ্টনের বেলায় ভোল পাল্টে ফেললেন প্রবীণ এই দলছুট রাজনৈতিক নেতা। একটা সময় যে ড. কামাল হোসেন যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে মন্তব্য করতেন, সেই তিনিই বিএনপির সাথে যুক্ত হতে না হতেই যুদ্ধাপরাধী ও তাদের সংগঠনের প্রেমে মজেছেন দৃঢ় ভাবে।
জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের মনোনয়ন বণ্টনের প্রথম দিকে বিএনপির কাছে প্রায় দেড়শ আসন দাবি করেছিল ড. কামাল। কিন্তু বিএনপি নিবন্ধন বাতিল হওয়া জামায়াতে ইসলামীকে দিয়েছে ২২টি আসনে, যেখানে ড. কামালের নেতৃত্বাধীন ঐক্যফ্রন্টের বাকি দলগুলো নেতারা পেয়েছে মাত্র ১৯টি। আর এ ক্ষেত্রে আশ্চর্যজনকভাবে ড. কামালের ওপর জামায়াত প্রীতি ভর করে।
বিএনপির পক্ষ থেকে নিজেদের এমন অবমূল্যায়ণ সত্তেও দেশদ্রোহী সংগঠন জামায়াতের মূল্যায়ণকে ঠায় মেনে নিয়েছে বিনাবাক্যে। আর এ নিয়ে গণমাধ্যম কর্মীরা তার কাছে জানতে চাইলে তিনি ১৯৫২ সালের বাংলা ভাষা আন্দোলনের স্মৃতি ভুলে ‘উর্দু ভাষা’র প্রয়োগ করেন। সাংবাদিকদের ধমক দিয়ে উর্দুতে বলেন, ‘খামোশ’।
ড. কামালের নেতৃত্বে গণমাধ্যম কতোটা নিরাপদ ও স্বাধীন?
প্রতিশ্রুতি ভেঙে দেশের বুদ্ধিজীবী শহীদদের খুনী ও দোসরদের নিয়েই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন ড. কামাল। এ বিষয়ে গণমাধ্যম কর্মীরা (সাংবাদিকরা) জানতে চান তার কাছে। আর এতেই যেনো ড. কামাল হোসেনের আতে ঘা লেগে যায়। তিনি যৌক্তিক প্রশ্নকারী সাংবাদিককে উচ্চস্বরে ধমক দেন। বাঙ্গালী নিরীহ জাতীর ওপর যুগযুগ ধরে শোষণ ও নির্যাতন চালোনো পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা উর্দুতে বলেন ‘খামোশ’ যা বাংলায় (চুপ করো)। সাংবাদিককে হুমকি দিয়ে বলেন, ‘নাম কি তোমার, কোথায় কাজ করো? তোমাকে মনে থাকবে।’
ঘটনার দিন তিনি শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে মিরপুর বুদ্ধিজীবী স্মৃতি সৌধে গিয়েছিলেন বুদ্ধিজীবীদের প্রতি লোক দেখানো শ্রদ্ধা জানাতে। নিবন্ধন বাতিল হওয়া দল জামায়াতকে নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেয়ার বিষয়ে সাংবাদিকদের করা এমন যৌক্তিক প্রশ্নের জবাবে ড. কামাল হোসেন যেভাবে রেগে উঠলেন তাতে দেশ জুড়ে জনসাধারণের মনে একটাই প্রশ্ন ‘কেনো এভাবে রেগে গেলেন কেন তিনি? তাও আবার সাংবাদিকদের ওপর। প্রশ্নটা করে সাংবাদিকরা কি এমন ক্ষতি করেছে তাঁর?’
‘সারাজীবন যাদেরকে মহান মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তি বলে অনেক গালাগাল করলেন হঠাৎ তারাই এখন ড. কামালের প্রাণপ্রিয় বন্ধু হয়ে গেল?’
তিনি যেভাবে রেগে গেলেন, সাংবাদিকদের প্রতি যেসব ভাষা ব্যবহার করলেন এতে সাংবাদিক সমাজে এখন একটাই ভাবনা, বিশেষ করে তার মুখ থেকে উর্দু ভাষায় ‘খামোশ’ শব্দটি যেভাবে উচ্চারিত হয়েছে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার জন্য সত্যি ভীতিকর। জামায়াতকে ছাড়া নির্বাচনে যাওয়ার ঘোষণা দেয়া মানুষটি যখন সেই জামায়াতকে নিয়েই নির্বাচনে যাচ্ছে আর এ বিষয়ে জনগণের পক্ষে জানতে চাওয়ায় সাংবাদিকদের প্রতি ‘খামোশ’ শব্দটি যেভাবে উচ্চারণ করলেন, তাতে তাৎক্ষণিকভাবে রাগের বহিঃপ্রকাশের তুলনায় অন্য কোনো ‘কিন্তু’ থেকে যাচ্ছে এখানে।
মহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জনের মাত্র দুই দিন আগে ১৯৭১ সালের ১৪ই ডিসেম্বর দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান শহীদ বুদ্দিজীবীদেরকে জামায়াত নেতারাই বাসা থেকে উঠিয়ে নিয়ে নির্মম ও নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করেছিল।
আর সেই যুদ্ধাপরাধী জামায়াত নেতাদের অনুসারীদের সাথে হাত মিলিয়ে ড. কামাল শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে আসেন। এখানে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন করেন সাংবাদিক। অথচ ড. কামাল প্রশ্নগুলো করতেই দিলেন না বরং তুচ্ছ তাচ্ছিল্য ভাষায় কথা বললেন সাংবাদিকদের সাথে।
সেদিন ঘটানা যা ঘটেছিল…
সাংবাদিকরা প্রশ্ন করছেন, জামায়াতের নিবন্ধন নাই, অথচ আপনারা জামায়াতের নেতাদের মনোনয়ন দিয়েছেন… তাৎক্ষনিক প্রতিক্রিয়ায় ড. কামাল হোসেন (রেগে) ‘প্রশ্নই আসে না… কত পয়সা পেয়েছো এই প্রশ্নগুলো করার জন্য? কার কার কাছে পয়সা খেয়েছো? তোমাদেরকে জেনে রাখবো… চিনে রাখবো… পয়সা পেয়ে শহীদ মিনারকে অশ্রদ্ধা কর। আশ্চর্য! (প্রচন্ড রেগে) শহীদদের কথা চিন্তা কর… হি: হি: হি: করে আবার হাসো… শহীদদের কথা চিন্তা কর।……… অব্যাহতভাবে সাংবাদিকদের ধমক দিয়ে যাচ্ছিলেন। তবুও একজন সাংবাদিক দৃঢ়তার সাথে একটা প্রশ্ন করতে থাকে… শহীদ বুদ্ধিজীবী পরিবারের সদস্যদের প্রশ্ন হলো যারা বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেছে আপনারা… ড. কামাল হোসেন ওই সাংবাদিককে প্রচণ্ড ধমক দিয়ে থামিয়ে দেন। তিনি প্রথমে বলেন, চুপ করো। তারপর উর্দুতে বলেন খামোশ… তারপর যাবার জন্য পা বাড়িয়ে সাংবাদিককে প্রশ্ন করেন, তোমার নাম কি? কোন পত্রিকা? কোনটা?
সাংবাদিকের পক্ষ থেকে উত্তর আসে যমুনা টিভি। তখন ড. কামাল হোসেন যেতে যেতেই মন্তব্য করেন যমুনা টেলিভিশন… জেনে রাখলাম!’

- টানা দ্বিতীয় হার রংপুরের, জয়ে ফিরলো চট্টগ্রাম
- ‘জাতিকে মেধাশূন্য করার ষড়যন্ত্র ছিল ১৪ ডিসেম্বর’
- আদালতে দৈনিক সংগ্রামের সম্পাদক
- ১৬ ডিসেম্বর বন্ধ থাকবে যেসব সড়ক
- আইসিজেতে গাম্বিয়ার প্রচেষ্টায় সন্তোষ বাংলাদেশের
- রাজাকারকে ‘শহীদ’ লেখা ঘৃণ্য কাজ: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী
- গলায় মাছের কাঁটা বিঁধলে তাৎক্ষণিক যা করবেন
- ইচ্ছা শক্তি বাড়ানোর ১০টি উপায়
- শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি চবি ভিসির শ্রদ্ধা
- হাবিপ্রবিতে পালিত হচ্ছে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
- বাকৃবিতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
- অদম্য ইসমাইল সচিব হতে চান
- চবির হাল্ট প্রাইজে চ্যাম্পিয়ন ‘কর্পোরেট পাইরেটস’
- বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- গলাচিপায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
- সেন্টমার্টিনে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার বিক্রি, জরিমানা
- টেকনাফে গোলাগুলিতে ২ মাদক কারবারি নিহত
- বাগেরহাটে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
- গভীর রাতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে শীতবস্ত্র বিতরণ করলেন ইউএনও-ডিসি
- বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি অবমাননা, প্রধান শিক্ষক বরখাস্ত
- অবশেষে বিতর্কিত ১৯ জন ছাত্রলীগ থেকে বাদ যাচ্ছেন
- ‘রাজাকারকে শহীদ বলা জঘন্য আস্ফালন’
- ‘জাতীয় সম্মেলনে যোগ দিতে নগর আওয়ামী লীগ চাঁদা গ্রহণ করছে না’
- ১০টি ভ্যাকসিন যেকোনো বয়সের নারী ও পুরুষের জন্য খুবই জরুরি
- মাড়ির যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছেন? সমাধান রয়েছে এসব উপাদানে
- গর্ভাবস্থায় ভুলেও এই কাজগুলো করবেন না
- গর্ভাবস্থায় ছোলা খেলে যেসব বিপত্তি ঘটতে পারে
- প্রায়ই চোখ চুলকাচ্ছে? মুক্তি মিলবে এই ফলে
- হাড়ির পোড়া দাগ দূর করার দারুণ কৌশল
- শীতের শুরুতেই লেপ কম্বল বের করছেন? যত্ন নেয়ার উপায় জানুন
- বৈঠক থেকে মির্জা ফখরুলকে বের করে দিলেন মির্জা আব্বাস ও গয়েশ্বর
- একাদশ নির্বাচন
নেত্রকোনায় ৫ এ ৫ নৌকা - দুই মাসে ছড়ানো হয়েছে ১৫০ কোটি টাকা, পেছনে তারেক জিয়ার পিএস
- দুপুরে রানি ফাতেমার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেখ হাসিনার
- যাদের আঘাত করলে আল্লাহর আরশ কেঁপে উঠে
- ছানার পানি খেলে পাবেন যে উপকার
- কুমারীত্ব পরীক্ষা
- নদী, তুমি কোন কথা কও!
- হট অবতারে সুইমিং পুলে ‘ঝুমা বউদি’র উষ্ণতা!
- “মুখে উর্দু”: যুদ্ধাপরাধীদের প্রেমে মজেছেন ড. কামাল
- গলায় যেন কিছু আটকে আছে!
- প্রধানমন্ত্রীর কাছে এক তরুণের খোলা চিঠি...
- বিএনপিতে বেড়েই চলেছে ফখরুলের আধিপত্য, শঙ্কায় তারেক
- ২০১৯ খ্র্রিস্টাব্দের কলেজের ছুটির তালিকা অনুমোদন
- অদ্ভুত এ শহরে না থেকে ফ্রিজে থাকা ভাল!
- নোয়াখালী-১
বিএনপি প্রার্থীর ফোনালাপ ফাঁস - গোড়ালির ব্যথার কারণ ও প্রতিকার
- খালেদার আইনজীবীদের অনাস্থা আবেদন খারিজ, আদালত বর্জন
- আশুলিয়ায় আওয়ামী লীগের নির্বাচনী অফিস ভাঙচুর
- নয় বছর পর!
- সে সব আর ফিরে যেতে চাই না: সানি লিওন
- শিবের তাণ্ডবনৃত্যের ভঙ্গিমায় কি সুপ্ত আছে বিজ্ঞানের কোনও সূত্র?
- গুগল-ফেসবুক জয় করলো বাংলাদেশি তরুণ
- ঐতিহ্যবাহী
রঙ বেরঙের কাচের চুড়ি - ‘৭ মার্চই আমাদের জাতীয় সংগীত ঠিক করি’
- বর্ষায় চন্দ্রনাথ পাহাড়ের রূপ দেখেছেন কি?
- খলিফা হজরত উমর (রা.) এর ঈদের কেনা-কাটা
- যে গাছগুলো ঘরে থাকলে মশা পালাতে বাধ্য!
- চুলে তেল দেওয়ার সঠিক নিয়ম
- একাদশ নির্বাচন
আ.লীগের আছে উন্নয়ন, বিএনপির ‘দিল্লিকা লাড্ডু’

- বৈঠক থেকে মির্জা ফখরুলকে বের করে দিলেন মির্জা আব্বাস ও গয়েশ্বর
- দুই মাসে ছড়ানো হয়েছে ১৫০ কোটি টাকা, পেছনে তারেক জিয়ার পিএস
- দুপুরে রানি ফাতেমার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেখ হাসিনার
- “মুখে উর্দু”: যুদ্ধাপরাধীদের প্রেমে মজেছেন ড. কামাল
- বিএনপিতে বেড়েই চলেছে ফখরুলের আধিপত্য, শঙ্কায় তারেক
- নোয়াখালী-১
বিএনপি প্রার্থীর ফোনালাপ ফাঁস - সাকিবকে প্রধানমন্ত্রী
তুমি খেলা চালিয়ে যাও - একাদশ নির্বাচন
নৌকায় ভোট চাইলেন ফেরদৌস-রিয়াজ - আশুলিয়ায় আওয়ামী লীগের নির্বাচনী অফিস ভাঙচুর
- একাদশ নির্বাচন
আ.লীগের আছে উন্নয়ন, বিএনপির ‘দিল্লিকা লাড্ডু’ - ইআইইউ-এর মতে
আ.লীগ আবার ক্ষমতায় আসবে বড় জয় নিয়ে - এ পি জে আব্দুল কালাম স্মৃতি পুরস্কারে ভূষিত শেখ হাসিনা
- বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাস আমাকে হত্যার হুমকি দিয়েছেন: মোকাব্বির
- পবিত্র রমজান মাসে নিত্যপণ্যের দাম বাড়বে না: বাণিজ্যমন্ত্রী
- একাদশ নির্বাচন
নির্বাচন বানচালে ‘৫ অধ্যায়ের নীলনকশা’ তারেকের